বরগুনার তালতলী শহর থেকে তিন কিলোমিটার দূরত্বে সাব রেজিস্ট্রার অফিস নির্মান করায় ঝুকির মধ্যে পড়বে সরকারী গুরুত্বপূর্ন নথিপত্র।এছাড়া বিপাকে পড়বেন জমিক্রয় বিক্রেতা।তালতলী উপজেলার উত্তরের ইউনিয়ন শারিকখালী কচুপাত্রা ও পচাঁকোড়ালিয়া ইউনিয়নের পচাঁকোড়ালিয়া বাজার থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দুরত্বে সাবরেজিষ্টার অফিস নির্মান হওয়ায় জনভোগান্তি চরমে পর্য়ায়ে পৌছে যাবে।
কচুপাত্রা গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন বলেন, তালতলী সাবরেজিষ্টার অফিস এমন যায়গায় নির্মান হয়েছে সাধারন মানুষের ভোগান্তির কোন শেষ থাকবেনা।মো. আলতাফ হোসেন নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, কিছু ভুমি দস্যু অসাধু ও জালিয়াতী চক্র অজোপাড়া গায়ে নির্মিত অফিসে কার্যক্রম চালু করার জন্য বিভিন্ন ভাবে উঠে পড়ে লেঘেছে।
সাবেক ইউপি সদস্য নয়া মিয়া বলেন, তালতলী শহর থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার দুরে সাবরেজিষ্টার অফিস নির্মান হওয়ায় জনসাধারনের দুর্ভোগ আরো বেড়ে যাবে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারন জনগন জানান, তালতলী শহর থেকে তিন কিলোমিটার দূরত্বে অজপাড়াগায়ে সাব- রেজিষ্টার অফিসটি নির্মাণ করায় নিরাপত্তার অভাব ও ঝুকিপূর্ণ এলাকায় নির্মান করা হয়েছে। ২০০৭ সালের ভয়াবহ সিডরে সংশ্লিষ্ট এলাকা লন্ডভন্ড হযে যায় মানুষসহ অসংখ্যা গরু মহিষ বন্রপ্রানী মারা যায়। সাগরতীরবতী মোমেসা পাড়ায় সাবরেজিষ্টার অফিস নিমার্ন হওযায় বড় ধরনের জলোচ্ছাস ও বন্যায় ভেসে যেতে পারে সরকারী নথিপত্র। এলাকাবাসী সাবরেজিষ্টি অফিসের কার্যক্রম তালতলী শহর নিকটবর্তী যে কোন স্থানে চালু করার দাবী জানান।
অজপাড়াগায়ে সাব- রেজিষ্টার অফিসটি নির্মাণ করায় নিরাপত্তার অভাব ও ঝুকিপূর্ণ এলাকায় নির্মান হওয়ায় সাব রেজিষ্টার অফিসের কার্যক্রম শুরু করা হচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এ প্রসঙ্েগ বরগুনা জেলা রেজিষ্টার মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, জনগনের সুবিদার জন্য সরকারী অফিস । সেখানে যদি জনসাধারনের ভোগান্তি হয় বিষয়টি সরেজমিন তদন্ত করে উধর্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবো।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ