শিরোনাম:
ফরিদপুরে স্কুলপড়ুয়া শিশুকে জ্যান্ত কবর দিয়ে হত্যার চেষ্টা কিশোর গ্যাংয়ের এয়ারপোর্ট থানাপুলিশের অভিযানে অটো রিক্সা ছিনতাইকারী চক্রের দুই সদস্য আটক কেয়ার একাডেমির উদ্যোগে  ছাত্রছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান বোয়ালমারীতে মিফতাহুল জান্নাহ্ মহিলা মাদরাসার উদ্বোধন অনুষ্ঠিত বোয়ালমারীতে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর চট্টগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় ক্ষতিগ্রস্ত গাড়িটি ‘ওসির নির্দেশে’ ছেড়ে দেওয়ার হলো মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবীতে মানববন্ধন । চট্টগ্রাম শাহ আমানত সেতুর টোল আদায়ের ধীরগতি, যাতয়াতে দূর্ভোগ, ভোগান্তি –মোজাম্মেল হক চৌধুরী গোপালগঞ্জে কাশিয়ানী ৫৬৩ কেজি পলিথিন জব্দ ৫ ব্যবসায়ীকে জরিমানা! ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়ে-মুচড়ে গেল মাইক্রোবাস বিজয় দিবসে গণকবরে মালা দেওয়ায়যুবলীগ কর্মী গ্রেপ্তার

বাউফলে ইউনিয়ন আ.লীগ চেয়ারম্যান – অধ্যক্ষ পিকুর নেশার ছবি ভাইরাল

স্টাফ রিপোর্টার পটুয়াখালী
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২৩
152.1kভিজিটর

পটুয়াখালীর বাউফলের কেশবপুর মহা বিদ্যালয়ে অধ্যাক্ষ ও কেশবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সালে উদ্দিন পিকুর মদ্যপান ও নেশায় টালমাতাল ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইজবুকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। বাউফল থানায় এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।

গত ২৬শে জানুয়ারী রোজ বৃহস্পতি বার সোহেল হাওলাদার নামে এক ব্যক্তির ফেইসবুক আইডিতে পোস্ট করার সাথে সাথেই বিষয় টা নিয়ে শুরু হয় ব্যাপক সমালোচনা। ছবিতে স্পষ্ট ভাবে তাকে মদ্যপানের আসরে কেরুস মদের বোতল ও খালি গায়ে দেখা যাচ্ছে কিন্তু পিকু সাহেব বলেন এটা মিথ্যা ও এডিটিং করা ছবি। বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়া এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক ভাবে শেয়ার ও সমালোচনার মুখে পরলেও অধ্যক্ষ পিকু সাহেবের এই বিষয় কোন প্রতি ক্রিয়া নেই।

কেউ কেউ লিখেছেন, একজন আ. লীগ নেতা ও চেয়ারম্যান হয়ে নেশা করলে কোন সমস্যা ছিলো না, কিন্তু তিনি একটা কলেজের অধ্যক্ষ, কি করে পারলেন এই ধরনের অপকর্মের মুল হোতা ও স্বাক্ষী হতে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেশবপুর বাজারের অনেক দোকানদার বলেছেন – এইটা নতুন কিছু না, প্রতিদিন তিনি মদ,গাজা সেবন করে বাজারে অনেক নিরিহ মানুষকে চরথাপ্পড় মারেন এবং অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে।

সে প্রভাবশালী ব্যক্তি, তার ভয়ে কেউ টুটা শব্দ টুকু করতে পারে না। এলাকাবাসীর জোড়ালো অনুরুধ, আমাদের কথা বিশ্বাস না হলে তার এবং তার আপন ভাই সাবেক ইউপি সদস্য সুজন এর রক্ত পরিক্ষী করে দেখেন (ডোপ টেস্ট) এবং প্রত্যেক দিন তাদেরকে ফলোকরেন- তা হলেই প্রমান পাবেন তারা সাধু না স্বন্নাষী।
এলাবাসি ও অবিভাবকেদের কথা, তিনি একজন শিক্ষক, জাতির অবিভাবক এবং মেরুদণ্ড – তাকে দেখে আমাদের কলেজের শিক্ষার্থীরা নীতি ও নৈতিকতা শিখবে অথচ তিনিই একজন নেশা খোর। রক্ষক যখন ভক্ষক হয় তা হলে সমাজের কি হবে ভাবুন?

বাজারের একজন চায়ের দোকানদার বলেন, আ.লীগের এমপি আ.স.ম ফিরোজ সাহেব তাকে শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান ও,চরিত্রবান ব্যক্তি হিসেবে সাটিফিকেট দিয়েছেন, এই তার জ্বলন্ত প্রমাণ। তিনি এক জন চেয়ারম্যান এবং শিক্ষক মানুষ, সব সময় তার চলাফেরা থাকবে সমাজে গ্রহনযোগ্য মানুষের সাথে কিন্তু তার সাথে যারা সব সময় থাকে সব গুলো দাগী গরু চোর,মাদকাসক্ত, মাদক বিক্রি কারি ও বিভিন্ন মামলার আসামি, সারা দিন এই গ্রুপটি কেশবপুর বাজার সহ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার ত্রাস করে বেরায়। এলাকাবাসীর দাবি তাকে আইনের আওতায় এনে কলেজ থেকে অপসারন করা হউক। তা না হলে জাতি হারাবে সুশিক্ষিত আগামী প্রজন্ম।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x