শিরোনাম:
নওগাঁয় ব্যবসায়ী প্রতিষ্টানে হামলা,:থানায় অভিযোগ দায়ের গঙ্গাচড়ায় নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে চলছে স্কুল নির্মাণ বিএনপি নেতা নাসিরুলের নামে মিথ্যা অভিযোগের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন এম পির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ সাপাহারে পৈত্রিক সম্পত্তি ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হত্যা ঘটনায় শেখ সেলিম সহ ১৬১৭ জনের নামে মামলা ভিনদেশি গ্রেটার ফ্লেমিংগো পাখির দেখা মিলল পঞ্চগড়ে নারায়ণগঞ্জ জেলার সাজা প্রাপ্ত বিডিআর সদস্যরা ন্যায়বিচার ও জেল থেকে মুক্তি এবং চাকুরীতে যোগাযোগ দানের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারক লিপি জমা : গঙ্গাচড়ার পিয়ন থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক ভূপতি বদলি ডিমলার স্বেচ্ছাসেবী আলমগীরের মরণোত্তর চক্ষুদান ঘোষনা

ফুলকোচা শিখন কেন্দ্রের শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অর্থআত্মসাৎ এর অভিযোগ।

মোঃ ছামিউল ইসলাম, জামালপুর প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩
36.6kভিজিটর

জামালপুরের মেলান্দহে শিখন প্রকল্পের বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা কামরুন নাহার চাম্পার বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎ সহ, নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ঘটছে মেলান্দহ উপজেলার ৮নং ফুলকোচা ইউনিয়নের রেখির পাড়া গ্রামে
শিখন প্রকল্পের বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা চাম্পার বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎ, করেছে বলে জানান শিক্ষার্থী অভিভাবকরা।

শিক্ষার্থীর একাধিক অভিভাকরের সাথে কথা বলে জানা যায় শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের নামে নতুন সিম কিনায় বিকাশ খোলায় সেই বিকাশ খোলার সিম শিক্ষিকা চাম্পার কাছে রাখে। এর মধ্যে দুইজন অভিভাবক চাম্পার কাছে সিম থাকলের পরেও তারা চালাকি করে আবার ২শ৫০টাকা খরচ করে সিম নিজের হাতে নেয়।

এর মধ্যেই এবার ঈদুল আজহা আগে ২১০০টাকা উপবৃত্তি টাকার মেসেজ আসে এই নিয়ে দুইপক্ষের বলাবলির পর প্রকাশ পায় সবারই টাকা আসছে। এই নিয়ে অভিভাবকেরা ছুটাছুটি করতে লাগে শিক্ষিকার কাছে, এই সময় তাদেরকে পাত্তায় দেয়না শিক্ষিকা। অনেক ছুটাছুটির পর শিক্ষিকা টাকার কথা স্বীকার করে। শিক্ষিকা আরো বলেন এই টাকা উপরে মহলের দিতে হবে। অভিভাবকের দৌড়াদৌড়ি দেখে শেষে কিছু শিক্ষার্থীর অভিবাবকের কাছে ৭০০টাকা হাতে তুলে দেন।

এই বিষয়ে মোবাইল ফোনে ঐ কেন্দ্রের বদলী শিক্ষক মনিরের সাথে যোগাযোগ করা হলে মনির বলেন শিক্ষিকা চাম্পার সাথে কথা বলেন।

শিক্ষিকা চম্পা বলেন-আপনি আমার বাসায় আসেন কথা বলি আর জানেন তো ভাই, প্রকল্পের স্কুল এই আছে এই নাই তার পর টাকা দিয়ে স্কুল নিয়েছি আর উপরের মহলে নির্দেশে মেলান্দহ ৭০টি স্কুল চলে সেইভাবে আমার চালাতে হবে এবং এই টাকা উপরে মহলে দিতে হয়।

প্রকল্পে সুপার ভাইজার জাহিদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান – শিক্ষিকার কাছে সিম রাখার কোন নিয়ম নাই। টাকাও হাতে দেওয়ার নিয়ম নেই।

শিক্ষার্থী অভিভাবকের একাউন্টে যে টাকা আসবে তাই দিতে হবে। ২১০০টাকা পাবে ৭০০ টাকা দিবে কেনো? এবিষয়ে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x