শিরোনাম:
চট্টগ্রামকে যানজট মুক্ত নগরী উপহার দিতে চাই:- মেয়রের আলফাডাঙ্গায় টিআর,কাবিখা,কাবিটা প্রকল্পের দশ লক্ষ টাকা বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও ইউএনও’র ভেনিটিব্যাগে ইসলামি ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অফ গভর্নরের সদস্য হলেন চরমোনাই কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী নির্বাচিত সরকারের কাছে দেশকে হস্তান্তর করে ঈমানী দায়ীত্ব পালন করুন- নাজমুল হাসান বোয়ালখালীতে ৩শ লিটার চোলাই মদ, গ্রেপ্তার এক বোয়ালখালীতে বাকপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষণ,আসামি গ্রেপ্তার সাতৈর বাজার বণিক সমিতি নির্বাচনে সভাপতি নাজির সম্পাদক মোকাম্মেল আলফাডাঙ্গায় অস্ত্র মিছিল করে যারা পরিবেশকে অশান্ত করেছে,তাদের দ্রুত বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানো হবে – খন্দকার নাসিরুল নওগাঁর পত্নীতলায় এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার  বোয়ালমারীর সাতৈর বাজার বণিক সমিতি নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু চলবে বিকেল পর্যন্ত

বোয়ালখালীতে এডিসের আতংক নেই মশা নিধনের ফগার মেশিন

এম মনির চৌধুরী রানাঃ
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১২ জুলাই, ২০২৩
44.2kভিজিটর

চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে বেড়েছে মশার উপদ্রব। সন্ধ্যা বা রাতে নয়, দিনের বেলাতে ও মশার উৎপাত বেড়েই চলেছে উপজেলার সব ঘর-বাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনায়। মশার উপদ্রব বাড়লে ও উপজেলার আটটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা কোনটিতেই মশা নিধনের ফগার মেশিন নেই। তবে পৌরসভায় তিনটি মেশিন আছে বলে জানিয়েছেন পৌর মেয়র মোহাম্মাদ জহুরুল ইসলাম। সপ্তাহে দুইদিন পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে স্প্রে করা হয়। কিন্তু উপজেলায় ফগার মেশিন না থাকায় মশা নিধনে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না উপজেলা পরিষদ। এতে গ্রামে গ্রামে এডিস মশা ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আতস্কে রয়েছে এলাকাবাসী।

উপজেলার পোপাদিয়া, চরণদ্বীপ, আমুচিয়া, আহলা করলডেঙ্গা, শ্রীপুর-খরণদ্বীপ, পশ্চিম গোমদণ্ডী, কধুরখীল, শাকপুরা ও সারোয়াতলী ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত বোয়ালখালী উপজেলা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একটি ইউনিয়নে ও মশা নিধনের ফগার মেশিন নেই। ফলে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের ভয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

পোপাদিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা মোহাম্মদ শফিক বলেন, রাত হলে মশার আক্রমনে থাকা যায় না। মশা নিধনের কোন ব্যবস্থায় নেই ইউনিয়নে। আমরা আতঙ্কে আছি কখন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হই। বিশেষ করে শিশুরা বেশি আক্রান্ত হতে পারে।

চরণদ্বীপ ইউনিয়নের বাসিন্দা এজহার মিয়া বলেন, আমাদের সামান্য জ্বর হলেই ভয় থাকে যে ডেঙ্গু হয়েছে কিনা। চারিদিকে ডেঙ্গুর খবর শুনে আতঙ্কিত থাকি কখন নিজেও আক্রান্ত হয়ে যায়। ডেঙ্গু প্রতিরোধে কোন ব্যবস্থা নেই আমাদের ইউনিয়নে।

উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রতীক সেন বলেন, মশার উপদ্রব বাড়ায় দেখা দিতে পারে ডেঙ্গু জ্বর। ফলে ডেঙ্গু প্রতিরোধে বাড়ির আশ-পাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ফুলের ডব বা অন্য কোথাও পানি জমিয়ে রাখা যাবেনা। মূলত যাতে ডেঙ্গু বিস্তার করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

৫নং সারোয়াতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বলেন, আমাদের ইউনিয়নে কোন ফগার মেশিন নাই। তবে আমরা নিজ অর্থায়নে অতি শীঘ্রই নিয়ে নিব।

পোপাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস.এম জসিম উদ্দীন বলেন, আমার ইউনিয়নে এই ধরণের কোন মেশিন নাই। তবে উপজেলা প্রশাসনের সাথে কথা বলে আমরা সেটা সংগ্রহ করবো।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মামুন বলেন, ইউনিয়ন পর্যায়ে ফগার মেশিনের জন্য সরকার কোন বরাদ্দ দেয় না। সেগুলো পৌরসভায় তাঁদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় থাকে। যদি কোন ইউনিয়নে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেশি দেখা দেয়, আমাকে জানালে মশা নিধনে ব্যবস্থা নিব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x