আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোস্তফা আল মাহমুদকে এমপি হিসেবে দেখতে চান সর্বস্তরের ভোটাররা। সৎ, যোগ্য ও সর্বস্তরের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তফা আল মাহমুদ।
তার সুনাম রয়েছে নিজের নির্বাচনী এলাকা ছাড়িয়ে জেলার সর্বত্র। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষিত গ্রহণযোগ্য এ প্রার্থীকেই এমপি হিসেবে চান তৃণমূল সাধারণ ভোটারেরা।
ইসলামপুর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ড গত কয়েক দিন ঘুরে এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জামালপুর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,দানবীর, শিক্ষা অনুরাগী মোস্তফা আল মাহমুদ সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি।
সাধারণ ভোটাররা বলছেন, অবহেলিত ইসলামপুরের মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে সার্বক্ষণিক কাজ করছেন সাদা মনের মানুষ আল মাহমুদ।
যমুনা ব্রহ্মপুত্রের ভাঙনে নিঃস্ব অবহেলিত মানুষকে কীভাবে পুনর্বাসন করা যায়, নদীভাঙন কীভাবে চিরতরের জন্য বন্ধ করা যায় তা নিয়ে রাত-দিন কাজ করছেন। চরকে কীভাবে শহরে রূপান্তরিত করা যায় তা নিয়েও কাজ করছেন জাপার এ নেতা।
ইসলামপুর উপজেলাকে সারা দেশের মধ্যে কীভাবে মডেল উপজেলা করা যায় তা নিয়েও ভাবনার শেষ নেই তৃণমূলে গ্রহণযোগ্য এ নেতার।
জাতীয় পার্টির এমপি মনোনীত প্রার্থী কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তফা আল মাহমুদ বক্তব্য বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশে সুশাসন দিতে ব্যর্থ হয়েছে। দেশে শুধু সুশাসন দিতে পেরেছে শুধুমাত্র হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি।
দেশে উন্নয়ন, অগ্রগতি আর শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতীয় পার্টি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। পল্লীবন্ধু উন্নয়নের যে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন তা আজীবন স্মরণীয় হয়ে থাকবে এ দেশের ইতিহাসের পাতায়।