শিরোনাম:
এম পির ভাঙচুরকৃত কবর পরিদর্শনে বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ সাপাহারে পৈত্রিক সম্পত্তি ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হত্যা ঘটনায় শেখ সেলিম সহ ১৬১৭ জনের নামে মামলা ভিনদেশি গ্রেটার ফ্লেমিংগো পাখির দেখা মিলল পঞ্চগড়ে নারায়ণগঞ্জ জেলার সাজা প্রাপ্ত বিডিআর সদস্যরা ন্যায়বিচার ও জেল থেকে মুক্তি এবং চাকুরীতে যোগাযোগ দানের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারক লিপি জমা : গঙ্গাচড়ার পিয়ন থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক ভূপতি বদলি ডিমলার স্বেচ্ছাসেবী আলমগীরের মরণোত্তর চক্ষুদান ঘোষনা বোয়ালমারীর ডিজিএম জানেননা বিদ্যুতের কি অবস্থা, ৬০ ঘন্টা বিদ্যুতহীন নওগাঁ বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ঈদে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠিত প্রভু হতে আসিনী, মানুষের জন্য কাজ করতে চাই- নওগাঁয় নবাগত জেলা প্রশাসক

দ্রব্যমূল্যের সিন্ডিকেট রুখতে ইউএনও সহযোগিতায় গংগাচড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের অন্যরকম উদ্যোগ।

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৩
58.8kভিজিটর

রিয়াদুন্নবী রিয়াদ গংগাচড়া প্রতিনিধি:

রংপুরের গংগাচড়া উপজেলায় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে প্রতিনিয়ত বাজার মনিটরিং করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ তামান্না। গত বুধবার (২৫ অক্টোবর) বাজার মনিটরিং ও আলুর আড়ত মনিটরিং করে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে বিকল্প পদ্ধতি তৈরি করেন। বাংলাদেশে প্রায় সব শ্রেনীর ক্রেতার প্রতিদিনের বাজার তালিকায় থাকে আলু। সেখানে বাজারে আলুর দামই চড়া। পাইকারদের কাছ থেকে বেশি দামে কেনার অজুহাতে চড়া দাম হাঁকাচ্ছেন খুচরা বিক্রেতারা। বাজার মনিটরিংয়ে নিয়োজিত ভ্রাম্যমাণ আদালত জরিমানা করলেও মানা হচ্ছে না সরকার নির্ধারিত মূল্য। আলুর বাজার সহনীয় রাখতে উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় গঙ্গাচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাজহারুল ইসলাম লেবু নিয়েছেন অন্যরকম উদ্যোগ। বাজার মনিটরিং করার সময় আলুর আড়দ থেকে ২৬৫ বস্তা ( ১৭,২২৫ কেজি)আলু নিজস্ব অর্থায়নে প্রতি কেজি ৩০ টাকা দরে ক্রয় করেন গংগাচড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাজহারুল ইসলাম লেবু । গতকাল বৃহস্পতিবার ( ২৬ অক্টোবর) ৯.০০ ঘটিকা হইতে গংগাচড়া ইউনিয়ন পরিষদ হতে ৩৬/-(ছত্রিশ) টাকা দরে প্রতি কেজি আলু বিক্রয় করা হয়।এতে ক্রেতাদের মাঝে স্বস্তি দেখা দিয়েছে।এবিষয়ে গংগাচড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাজহারুল ইসলাম লেবু বলেন, বাজারে গিয়ে আলুর কেজি ৬০-৬৫ টাকা।ব্যবসায়ীকে জিঙ্গেস করলে বলে,আমারা আড়দ থেকে আলু ক্রয় করতেছি ৪৫-৫০ টাকা। সেজন্য বিক্রি করতেছি ৬০ -৬৫ টাকা।এরপর আমারা আড়দ এ গিয়ে নিজস্ব অর্থায়নে আলু ক্রয় করে সরকারি তালিকা অনুযায়ী বিক্রি করতেছি।উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ তামান্না বলেন,সাধারণ মানুষ যেন কষ্টে না থাকে সরকারের এ নির্দেশনা রয়েছে। নিত্য পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে আমরা মাঠ পর্যায়ে নানা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছি। এরই অংশ হিসেবে সরকার নির্ধারিত মূল্যে আলু বিক্রি শুরু হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x