জামালপুরর মেলান্দহ গৃহবধূ রাশেদা বেগমের (৩৫) নামে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করছে মেলান্দহ থানা পুলিশ। রাশেদা বেগম ঝাউগড়া ইউনিয়নর দহেরপাড় সূয্যনগর গ্রামের আলফাজ মেকারর স্ত্রী। গৃহবধূ ১৪ ফব্রুয়ারি সকাল মৃতদেহ জামালপুর মর্গে প্রেরণ করা হয়েছ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকাসূত্রে জানাযায়-গত তিন থেকে আলফাজ এর বোনের সাথে কথাকাটি শারিলিক মানুষিক নির্জাতন চলে আসছিলো মঙ্গলবার সন্ধায় ঘরের দরজা বন্ধ দেখে লাথি দিয়ে দরজা খুলে ঝুলন্ত দেখে রশি কেটে দেয় ।
এবং পাশেরবাড়ি বাগপ্রতিবন্ধিকে দিয়ে মাথায় পানি দেই এবং ডাইলের মোডে পল্লি চিকিৎসকে খবর দিলে চিকিৎসক গিয়ে মৃত দেখে বলেন -ওনি আর নেই, এই কথা শুনার পর তাকে গাড়িতে তুলে জামালপুর হাসপাতালের উদ্দেশ্য রওনা হয়ে রশিদপুর থেকে আবার বাড়িতে নিয়ে আসে। এলাকার একাধিক লোক জানান আমাদের দাবি প্রশাশন যেনো সঠিক তুলে ধরে দুষি হলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হয়।এমন ঘটনায় এলাকায় তোলপার সৃষ্টি হয়েছে। এই বিষয়ে মেলান্দহ থানা অফিসার ইনচার্জ রাজু আহম্মদ জানান- রাশেদা বেগমের সন্তান মারা যাবার পর বিমর্ষ হয়ে পড়েন। ১৩ ফব্রুয়ারি সন্ধ্যার দিকে রাশেদাকে ঘরের ধর্নার সাথে রশিত ঝুলত দেখে স্বজনরা পুলিশ খবর দেয়।