গত ১৮ ফেব্রুয়ারি( রবিবার) বুড়াইচ ইউনিয়নে বারাংকুলা জে,এস,ডি, মাদ্রাসার সুপারের এমএ শহীদ মিয়া এর বিরুদ্ধে করণাকালীন উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎ অভিযোগে এক মানব বন্ধন পালিত হয় । ছাত্র ছাত্রী ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মতিউর রহমান এবং আসাদুজ্জামান অভিযোগ করে বলেন, মাদ্রাসার সুপার করণাকালীন প্রোনদনা উপবৃত্তির সরকারি পাঁচ লক্ষ টাকার দরিদ্র ও অসহায় এর মধ্যে বরাদ্দ আসে। ২০ জনকে ৫০০০ টাকা করে দেওয়ার কথা থাকলে ১০ জনের স্বাক্ষর নিয়ে দেওয়ার হয় ২০০০ টাকা এবং আরো ৫ জন ছাত্র-ছাত্রীদের কে ২৫০০ করে টাকা বন্টন করেন।
শিক্ষকদের ৮০০০ টাকা বরাদ্দ থাকলে দেওয়া হয় ৫০০০ টাকা। ঐ সুপার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় দূর্নীতি অনিয়ম অভিযোগ উঠলে কোন শক্তি বলে রেহায় পেয়ে যায় বোধগম্য হয় না। তারা আরো অভিযোগ করে বলেন, মাদ্রাসার সুপারের হাত থেকে ৭ ম শ্রেনী একজন প্রতিবন্ধী মেয়ে রেহায় পাইনি। মাদ্রাসার শিক্ষক প্রতিনিধি মশিউর রহমান বলেন,বরাদ্দ টাকা দিয়ে নামমাত্র বই খাতা,১০ টি হোয়াইট বোড এর মধ্যে ৪ টা কিনেছে।
মাদ্রাসার সুপার অবৈধ পন্থায় কোন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই। মাদ্রাসার লাইব্রেরী থেকে বইগুলা অবৈধভাবে বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করেন। তিনি বলেন টাকা চোর দুর্নীতিবাজ শহীদের বিচার চাই। ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক এবং এলাকাবাসী দুর্নীতিবাজ সুপার এমএ শহীদ মিয়া এর বিরুদ্ধে ছাত্র ন্যায় বিচারের লক্ষে মানববন্ধন করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমীন ইয়াছমীন কে অফিসিয়াল মুঠোফোনে কলদিলে কল রিসিভ করেননি।