শিরোনাম:
গণহত্যা মামলায়,পারিবারিক দ্বন্দ্বের বলি বিএনপি নেতা! ইবি ছাত্রদল কর্মী কর্তৃক সিনিয়রকে মারধর, ক্যাম্পাস ছাড়ার হুমকি গাজী লাশের রাজনীতি করেছে, আমরা উন্নয়নের রাজনীতি করবো- দিপু ভুঁইয়া মাছের সাথে এ কেমন শত্রুতা,অর্ধ কোটি টাকার ক্ষতি! বরগুনার মহিলা বিষয়ক উপ-পরিচালক (অঃদাঃ) বিরুদ্ধে অভিযোগ। চট্টগ্রামে ১৫০ কিলোমিটার সড়ক ১শ কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে গোপালগঞ্জে কাশিয়ানী বাসের ধাক্কায় শিক্ষকের মৃত্যু! ৬ থানায় ৩০ মিটিটের তাণ্ডবে ক্ষতি ৩৩ কোটি টাকা আওয়ামীলীগের রাজনীতি করা এ দেশের তৌহিদি ছাত্রজনতা আর মেনে নিবে না সুনামগঞ্জের গণসমাবেশে …..মাওলানা মামুনুল হক রূপগঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল

পঞ্চগড়ে সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবীতে প্রতীকী লাশের মিছিল

মো: মিজানুর রহমান পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি।
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
56.2kভিজিটর

সীমান্ত হত্যা ও বিদেশি আগ্রাসন বন্ধের দাবি জানিয়ে প্রতীকী লাশের মিছিল করেছে ৪ জনের একটি দল। এতে নেতৃত্ব দেন হানিফ বাংলাদেশি নামের এক ব্যক্তি।শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে উপজেলার চৌরাস্তা বাজারের তেঁতুলতলা থেকে তারা এই প্রতীকী লাশের মিছিল শুরু করে মুক্তমঞ্চের সামনে গিয়ে শেষ করেন।কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচি শেষ হবে যশোরের বেনাপোল সীমান্তে।মো.হানিফ ওরফে হানিফ বাংলাদেশি নোয়াখালীর মাইজদির ছেলে। তার সঙ্গে থাকা অপর তিনজন হলেন- ঝালকাঠির মোহাম্মদ সৌরভ, ময়মনসিংহ জেলার এন ইউ আহমেদ এবং নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের মো. আরিফ।

দেশের প্রতিটি সীমান্ত এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করছেন তারা।এক প্রেস রিলিজে হানিফ বাংলাদেশি বলেন, বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশ- ভারত ও মিয়ানমার সব সময় বাংলাদেশের উপর আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। ভারত সবসময় সীমান্তে নিরীহ মানুষকে পাখির মত গুলি করে হত্যা করছে। কিছুদিন আগেও বাংলাদেশের একজন বিজিবি সদস্যকে বিএসএফ গুলি করে হত্যা করেছে। গত ৪ মাসে ভারত সীমান্তে ২১ জন বাংলাদেশি বিএসএফ’র গুলিতে নিহত হয়েছে। বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থার হিসেব মতে- ২০১০ সাল থেকে প্রায় একহাজার ২৭৬ জন বাংলাদেশিকে বিএসএফ হত্যা করেছে। একহাজার ১৮৩ জন আহত হয়েছে।

আরেক প্রতিবেশি দেশ মিয়ানমার তাদের ১২ লাখ রোহিঙ্গাকে অত্যাচার করে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। গত ৫ ফেব্রুয়ারী মিয়ানমারের আভ্যন্তরীণ যুদ্ধে মর্টারসেলে দুজন বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছে।

সীমান্ত আগ্রসনের বিরুদ্ধে ২০২০ সালেও আমি প্রতিকী লাশ কাঁধে নিয়ে ঢাকা থেকে কুড়িগ্রামে ফেলানীদের বাড়ী পর্যন্ত পদযাত্রা করেছি।হানিফ বাংলাদেশি আরো বলেন,৩০ লাখ শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশের মানুষ কখনও কোন দেশের আগ্রাসন, দাদাগিরি মেনে নেয়নি। নতুন প্রজন্মও কোন দেশের আগ্রাসন মেনে নেবেনা। বাংলাদেশের মানুষ আত্মমর্যাদা নিয়ে বিশ্বের দরবারে মাথা উচু করে বাঁচতে চায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর
কপিরাইট ©২০০০-২০২২, WsbNews24.com এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।
Desing & Developed BY ServerNeed.Com
themesbazarwsbnews25
x