গোপালগঞ্জে বিদ্যুৎ অফিসের প্রধান এ তথ্য নিশ্চিত করেন -১ মাসের অধিক বকেয়াধারী গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযান চলছে। আজই আপনার বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন। গোপালগঞ্জ জেলায় সরকারি অফিস সমূহে প্রায় ৪ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। সকল দপ্তর প্রধানগন আন্তরিক হলে দ্রুত বকেয়া আদায় সম্ভব হবে।
সরকারি অফিসে বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে নোটিশ প্রদান করা হচ্ছে। নির্ধারিত তারিখের পর বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে।
আপডেট ২০.৫.২০২৪
প্রশ্ন: এসব সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে না কেন???
হাসপাতালের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হলে সাধারণ রোগী কস্ট পাবে।
পৌরসভার পানির পাম্প লাইন বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলে পৌরবাসী পানির সংকটে কস্ট পাবে।
পাসপোর্ট অফিসের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হলে গোপালগঞ্জ বাসী সেবা প্রাপ্তিতে বিঘ্ন ঘটবে।
ভূমি অফিসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলে ভূমি সংক্রান্ত সেবা পেতে দূর্ভোগ হবে।
আর গালি দিবে, বিদ্যুৎ অফিস কে!
সরকারি অফিসে বিল পরিশোধে বাজেট বরাদ্দ প্রাপ্তিতে জটিলতায় অনেক সময় বিল পরিশোধে বিলম্ব হয়। কিন্তু ৮৮ মাস, ১৩০ মাস, এটা কাম্য নয়। মানে উক্ত অফিসের উদাসিনতা প্রকাশ পায়।নোটিশ প্রদান করা হয়েছে৷ আগামী সপ্তাহ হতে ফিল্ড পর্যায়ে সরকারি অফিসের বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন অভিযান পরিচালনা করা হবে।