বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপির একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে র্দূদিনে এই সংগঠনের রাজনীতি করেও অবশেষে সুনামগঞ্জে দায়েরকৃত একটি মামলার আসামী হলেন বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী রতন মিয়া ও রিগান আহমদ।
তিনি সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের ননাই গ্রামের মোঃ আবু তাহের মিয়ার পুত্র বিএনপি নেতা ও মোঃ রতন মিয়া।
তিনি তাহিরপুর উপজেলাধীন যাদুকাটা নদী বালিমহালের একজন বৈধ ইজারাদার। এছাড়াও বাংলাদেশ আভ্যন্তরীন নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডাব্লিউটিএ) এর ইজারাদার হিসেবে সুনামগঞ্জ জেলায় জাতীয় রাজস্ব প্রদানে তার রয়েছে বিরাট অবদান।
রাজধানী ঢাকা মহানগর উত্তরের রুপনগর থানা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি হিসেবে ব্যবসায়ী মোঃ রতন মিয়া ও তার ছেলে সোহানুর রহমান সুয়েব ঢাকা মিরপুর ১০ নং এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে অংশগ্রহন করেন।
আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী ছাত্রদেরকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগীতা করেছেন তিনি। শুধু রাজধানীতেই নয় সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় ছাত্র আন্দোলন পরবর্তীতে আহত ছাত্রজনতাকে চিকিৎসাসেবা গ্রহনে আর্থিক সহায়তাও দিয়েছেন তিনি। কিন্তু তার প্রতিপক্ষদের সহায়তা নিয়ে অজ্ঞাত একটি কুচক্রি গত ২রা সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জের দ্রæতবিচার আদালতে দায়েরকৃত মামলায় তাকে ৫৭ নং আসামী করা হয়েছে।
অপরদিকে সুনামগঞ্জ পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে দীর্ঘদিন রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার পরও রিগান আহমদকে ঐ মামলায় আসামী করা হয়েছে।
অথচ ঐ ঘটনার সাথে তারা আদৌ জড়িত নন। তারা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং অবিলম্বে তাদেরকে এই হয়রানি মূলক মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া কপি করা নিষেধ