চাঁদপুরের মতলব থানার আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আব্দুল মতিন কাজীর মামলায় গ্রেফতার বিএনপি নেতা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় গতকাল ২৪শে মার্চ দুপুরে ডিসি অফিসে কার্যালয়ে বালু মহলের ইজারা টেন্ডার ড্রপ করতে যায় চাঁদপুর মতলব থানা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা আব্দুল মতিন কাজী সাথে তার সেনা সদস্য ভাতিজাকে নিয়ে ডিসি অফিসে গেলে, স্থানীয় বিএনপি কন্টাকটার ও নেতৃবৃন্দদের সাথে কথায় কাটাকাটি ও বাকবিতনড হয়।
একপর্যায়ে ব্যাপারটি মিটমাট হয়ে গেলে যার যার মতন চলে গেলে বরিশাল বিএনপি’র কতিপয় কিছু নেতা, মেজবাহউদ্দিন ফরহাদ, দেওয়ান মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ সহ বিএনপির আরও কিছু নেতৃবৃন্দরা, ওই সেনা সদস্যের মাধ্যমে বিএনপি নেতা দেওয়ান মনির হোসেন, নুর সুজন, ইমরান খন্দকারকে রিচমাঠ হোটেল থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা আটক করে , এবং অদ্য ২৫ শে মার্চ দুপুরে ভুয়া ভিত্তিহীন মামলা দিয়ে পুলিশের হস্তান্তর করে, এই নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় দেখা দিয়েছে।
এখনো স্বৈরাচারদের বিভিন্নভাবে টেন্ডার দেওয়া হচ্ছে প্রতিবাদ করলে তৃণমূল বিএনপি’র বিরুদ্ধে হামলা মামলা সহ বিভিন্ন দমন পিড়ন এখনো চলছে, সেনাবাহিনী তাদেরকে এক পর্যায়ে ছেড়ে দেওয়া সক্ষম হলেও বিএনপি নেতাদের তদবিরে তাদের নামে মামলা দিতে বাধ্য হয় এমনটাই জানানো হয়েছে ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে।
ভুক্তভোগীরা আরো বলেন হিজলা মুলাদী মেহেন্দিগঞ্জ সহ বরিশালের সরকারি যত কাজকর্ম আছে এখনো আওয়ামী লীগের লোকেরা টেন্ডার ড্রপ করে নির্দ্বিধায় কাজ নিয়ে যাচ্ছে, তাদেরকে প্রশাসন সহযোগিতা করছে এবং বিএনপির কিছু মহল তাদেরকে সহযোগিতা করে তাদের কাছ থেকে কমিশন খাচ্ছে, আর ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছে তৃণমূলের নিষ্পেষিত নির্যাতিত নেতারা, দলিওহাই কমান্ডোদের কাছে তৃণমূল নেতাকর্মীদের আবেদন স্বৈরাচার বিদায় হয়নি এখনো তাদের কার্যক্রম এখনো চলমান, এভাবে চলতে থাকলে বরিশালে বিএনপি কোণ ঠাসা হয়ে পড়বেন, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে তাদের মুক্তি দেয়া হোক এবং দোষীদের কে গ্রেফতার করা হোক এটাই চাচ্ছে তৃণমূল নেতৃবৃন্দরা।