বিগত ১০ এপ্রিল ২০২৫ তারিখ বরিশাল থেকে প্রকাশিত দৈনিক ‘বরিশালের কথা’ পত্রিকায় “প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ” শিরোনামে একটি প্রতিবাদ লিপি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
প্রতিবাদ লিপিতে বিগত ৯ ই এপ্রিল ২০২৫ তারিখে আমাদের WSBNEWS24 ডট কম পত্রিকার অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি ও সম্পাদক আওয়ামী লীগ নেতাকমীদের পূনর্বাসন করিতেছে শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
আমাদের কাছে সংরক্ষিত তথ্য অনুযায়ী জানাইতেছি যে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন শাখার বর্তমান কমিটি গঠিত হয় ২০১৩ সালে। উক্ত কমিটির বর্তমান সভাপতি সালাম কবির সেলিম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি ছিলেন।
বিএনপিতে যোগদানের পূর্বে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে প্রতিদন্ধিতা করে হেরে যান। অতঃপর তিনি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে সালাম কবির সেলিম ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে প্রতিদন্ধিতা করে জামানত হারান।
উল্লেখ্য যে, এই সালাম কবির সেলিম ২০০৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য প্রার্থী জনাব মঈদুল ইসলামের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা করেন এবং ২০০১ সালে মেজর (অব.) মোহসিন সিকদারের সাথে নির্বাচন করেন।
অতঃপর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বরিশাল (উত্তর) জেলা এবং মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা শাখা তৎকালীন বিএনপির দায়িত্বশীল একজন বিশেষ নেতার মাধ্যমে ২০১৩ সালে দলীয় গঠনতন্ত্র লংঘন করে দলীয় প্রাথমিক সদস্য পদ না থাকলেও সালাম কবির সেলিমকে সরাসরি প্রথমে কো-আহবায়ক এবং পরে সভাপতি পদে মনোনীত করেন।
কিন্তু আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে বিএনপিতে যোগদান করলেও তিনি আওয়ামী লীগের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন এবং বিগত ১২ বছর আওয়ামী লীগ মনোনীত বরিশাল জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মঈদুল ইসলাম, রাতের ভোটের এবং ডামী এমপি পংকজ নাথ, সাবেক এমপি প্রার্থী মেজর অবঃ মোহসিন সিকদার, ভাষানচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চুন্নু, কাজীরহাট থানা ও বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আঃ জব্বার খান,
সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহ আলম মীর, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি জাকির হোসেন মোল্লা, কাজীরহাট থানা ও ভাষানচর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেক লীগ সভাপতি রাকিব হাজী, ভাষানচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক দুর্ধষ শাহাবুদ্দিন ফকির সহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ সভাপতি-সম্পাদকসহ সকল নেতাদের সাথে গভীর সখ্যতা বজায় রেখেচলেন।
প্রকাশ থাকে যে, তিনি ব্যাতিত তাহার পরিবারে দ্বিতীয় কোনও ব্যক্তি বিএনপি’র রাজনীতির সাথে জড়িত নাই বা অতীতেও কোনও দিন ছিলো না।
এমনকি তাহার পরিবারের সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সরাসরি জড়িত। তিনি ২০১৩ সালে চেয়ারম্যান হওয়ার লোভে আওয়ামীলীগ ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন।
উল্লেখ্য যে, সালাম কবির সেলিম জন্মসুত্রে বা জন্মস্থান সুত্রে ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা নন। তিনি এবং তার পরিবারে সবাই পার্শ্ববতী ভাষানচর ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা।
এই কারনে বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র কর্মী ও সমার্থক বৃন্দ আওয়ামী লীগের এই সাবেক নেতা কে বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হিসাবে কখনোই মেনে নেয়নি।
সালাম কবির সেলিমের নেতৃত্বে কমিটি ঘোষনার দিন থেকেই অনেক সমালোচনা ও বিতর্কের সৃষ্টি হয়। মোঃ আজাহার আলী ঠ্যাডা কে ঐ বিশেষ ব্যক্তি তার ব্যক্তিগত ক্ষমতায় ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক হিসাবে পদায়ন করেন। এই আজাহার আলী ই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন শাখার আহবায়ক মোঃ আল আমিন হাওলাদার হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত ও মুল পরিকল্পনাকারী এবং হত্যা মামলার এজাহার ভুক্ত ২নং আসামী। যাহার মামলা নং- জি আর ৮৮/২০১৫ কাজিরহাট এবং বিশেষ দায়রা মামলা নং-৩৫/২০১৯।
উল্লেখ্য যে, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৫ ইং তারিখ দুপুর ০১.০০ ঘটিকায় প্রকাশ্যে দিবালোকে মোঃ আজাহার আলীর বাড়ির সামনের রাস্তায় পথরোধ করে মটরসাইকেল থেকে নামিয়ে ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক আল আমিন হাওলাদার কে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।
মোঃ আজাহার আলী কে সাধারন সম্পাদক পদে বসিয়ে তৎকালীন দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ প্রকান্তরে হত্যাকান্ডের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন, যাহা ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন বিএনপির সকল কর্মী সমার্থকদের ব্যথিত এবং হতাশ করেছে।
মোঃ আল আমিন হাওলাদারের হত্যাকান্ডের পর থেকে মোঃ আল আমিন হাওলাদার এর অসহায় এতিম সন্তান এবং স্ত্রী কে জনাব তারেক রহমান এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগীতা করেন, যাহা বর্তমানেও অব্যাহত আছে। মরহুম মোঃ আল আমিন এর স্ত্রী রিপা আক্তার এবং তার একমাত্র এতিম কণ্যা
একা জনাব, তারেক রহমান এবং বিএনপির সকল পর্যায়ের নেতৃবৃন্দেও নিকট গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। একই সাথে মরহুম আল আমিন হত্যার ন্যায় বিচার প্রার্থনা করে এবং খুনি আজাহার আলীসহ সকল দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করে।
মরহুম আল আমিন হাওলাদারের হত্যাকারী আজাহার আলীরকে দলীয় সাধারন সম্পাদকের মতো গুরুত্বপূর্ন পদে দায়িত্ব দিয়ে আল আমিন এর অসহায় এতিম সন্তান ও স্ত্রী এবং স্থানীয় বিএনপি’র কর্মী সমার্থকদের সাথে প্রহসন করা হয়েছে।
তাছাড়া আজাহার আলীর সাথে সাবেক এমপি পংকজ নাথ এর সাথে সরাসরি সম্পৃক্ততা এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও ম্বেচ্ছাসেবক লীগ এবং যুবলীগের শীর্ষ নেতাদের সাথে ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তা এবং গভীর সখ্যতা রয়েছে।
আজাহার আলী বিগত ৭ ই জানুয়ারী ২০২৪ এর নির্বাচনে পংকজ নাথের ঈগল প্রতিকের নির্বাচনী কেন্দ্র পরিচালনা কমিটির ৩নং সদস্য ছিলেন এবং তাহার আপন বোন সালমা বেগম ঐ কমিটির ১নং সদস্য ছিলো এবং তাহার পরিবারের সকল সদস্যরা ডামী এমপি পংকজ নাথকে ফুলের মালা পড়িয়ে আওয়ামী লীগে যোগদান করে।
তাছাড়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র দলীয় সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আজাহার আলী তাহার আপন বোন সালমা বেগম কে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য হিসাবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করায় এবং সাবেক সংসদ সদস্য পংকজ নাথের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগীতা নিয়ে জয়লাভ করায়। বর্তমানে আজাহার আলীর ক্ষমতার দাপটে সাধারন বিএনপি’র কর্মী সমার্থকরাও অতিষ্ট এবং অসহায়।
বর্তমানে সভাপতি সালাম কবির সেলিম এবং সাধারন সম্পাদক আজাহার আলী উভয়ে মিলে ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহ আলম মীর এবং আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষকতায় নির্বাচিত মেম্বার ও মহিলা মেম্বারদের সাথে গোপন আঁতাতের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের মতো
ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনা করিতেছে, টাকার বিনিময়ে ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন কাজ এবং আওয়ামীলীগ সভাপতি আঃ জব্বার খানের সাথে বেরীবাঁধের কাজের ভাগ বাটোয়ারার প্রমান রয়েছে।
দলীয় পদ পদবী ব্যবহার করে বর্তমান সভাপতি এবং সাধারন সম্পাদক এলাকায় ব্যাপক চাঁদাবাজি, সালিশ বানিজ্য এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে নিরীহ মানুষকে হয়রানী ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে অর্থ আদায়সহ বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ ক্ষুদ্র মৎসজীবী জেলে সমিতির নামে
আজাহার আলী, আবু সুফিয়ান মোল্লা, সাইদুল রাঢ়ি, মাসুদ পালোয়ান ও মনির মাতুব¦র সহ সালাম কবির সেলিমের নেতৃত্বে নিরীহ অসহায় জেলেদের নামে মামলা দিয়ে অর্থ বানিজ্য করে আসছে। যাহা দলের জন্য অত্যান্ত বিব্রতকর এবং ক্ষতিকর।
এতে সাধারন জনগনের কাছে বিএনপির ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। এক্ষেত্রে তাদের হাত থেকে বিএনপি’র ত্যাগীকর্মী সমার্থকরাও রেহাই পাচ্ছেনা। বর্তমানে সভাপতি সালাম কবির সেলিম এবং সাধারন সম্পাদক আজাহার আলী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র
প্রতিনিধিত্ব করলেও তাহারা উভয়ই তাদের সাবেক দল আওয়ামী লীগের অবৈধ এমপি পংকজ নাথ, সাবেক এমপি প্রার্থী মেজর মোহসিন সিকদার এবং মঈদুল ইসলাম সহ অন্যান্য শীর্ষ আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে তাদের সখ্যতা, ঘনিষ্ঠতা,
আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রেখে অতীতেও চলেছেন এবং বর্তমানেও চলছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র কেন্দ্রিয় নির্দেশনা অমান্য করে জুলাই-আগষ্ট’২০২৪ বিপ্লবের পরবর্তীতে তারা উভয়ই তাহাদের সাবেক দল আওয়ামী লীগে থাকা ঘনিষ্ঠজনদের বিএনপিতে যোগদান বা অনুপ্রবেশ করতে বিভিন্ন ভাবে সহযোগীতা করিতেছেন।
যুবলীগ নেতা সুমন খান, ইউপি সদস্য মাসুদ হোসেন মাল, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আফজাল ঠ্যাডা, আওয়ামী লীগ নেতা মনির মাতুব্বর, আওয়ামী লীগ নেতা নেছার মেম্বার, মৎসজীবী লগি নেতা আলম মাতুব্বর, কালাম মাতুব্বর, আওয়ামীলীগ নেতা আলী ফকির, আওয়ামীলীগ নেতা আবুল সিকদার, আওয়ামীলীগ নেতা নাছির মোল্লা, সালমা মেম্বার, আওয়ামীলীগ নেতা আনোয়ার সরদারসহ আরও অনেকে।
স্থানীয় ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপারকে সালাম কবির সেলিম কর্তৃক প্রকাশ্যে লাঞ্চিত করা এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন যা ফেসবুকে ভাইরাল হলে নিন্দার ঝড় ওঠে। এছাড়া ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে তাহার চাঁদাবাজির ভিডিও এবং কাজীরহাট থানা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আবুল বশার মাষ্টারের সাথে গোপন বৈঠক, ইউনিয়ন
ছাত্রলীগ সভাপতি জাকির হোসেন মোল্লা, ভাষানচর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি রাকিব হাজী এবং মৎসজীবী লীগের সভাপতি আলম মাতুব্বর এবং তার ভাই কালাম মাতুব্বর এর বাড়িতে ভুড়ি ভোজে অংশ গ্রহন এলাকায় ব্যাপক সমালোচনা হয়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হয়। এছাড়াও তাহার বিরুদ্ধে স্থানীয় ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার তহবিল আত্মসাৎ এর অভিযোগ রয়েছে, যা এখনও নিস্পত্তি হয়নি।
বর্তমান সভাপতি সালাম কবির সেলিম এবং সাধারন সম্পাদক আজাহার আলী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র দলীয় পদ এবং পরিচয় ব্যবহার করে বিগত ৫ই আগষ্ট ২০২৪ এর পর ইউনিয়ন ছাত্রদল সভাপতি আবু সুফিয়ান, মাসুদ পালোয়ান, জিলাপি আরিফ এবং সাইদুল রাঢ়ীর নেতৃত্বে একটি কিশোর গাং এর মাধ্যমে এলাকায় শালিস বানিজ্য, থানার দালালী এবং চাঁদাবাজিসহ সাধারন মানুষকে বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় দিয়ে হয়রানী করে অর্থ বিত্তের মালিক হয়েছেন।
আওয়ামীলীগ সভাপতি আঃ জব্বার খানের সাথে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা ও কর্মীদের মতামত উপেক্ষা করে স্বৈরাচ্চারের আদলে দল পরিচালনা করছেন। এতে দলের বিগত আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহনকারী ত্যাগী কর্মীরা হতাশ হয়ে পড়েছে, দলের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে এবং স্থানীয় জনসাধারনের কাছে বিএনপি জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে।
এমতাবস্থায়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ৬নং বিদ্যানন্দপুর ইউনিয়ন শাখা ও অংগ এবং সহযোগী সংগঠনের কর্মী ও সমার্থক গন সালাম কবির সেলিম ও আজাহার আলীর নেতৃত্বাধীন কমিটি বিলুপ্ত করে সৎ, যোগ্য, মেধাবী এবং ত্যাগী নেতা-কর্মীদের দিয়ে সমন্বয় করে পূনর্গঠন করা এবং অভিযুক্তদের দলীয় পদ থেকে অব্যাহতিসহ দৃষ্ঠান্তমূলক শাস্তির দাবী জানায় এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র সিনিয়র ও কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দের সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করেন।